একটা ন্যাকড়া খুজছিলো। সেটা পেয়ে গেলো।আমাদের পরিবারের সদস্যের তুলনায়
েশাবার ঘর সীমিত। তাই এক ঘরের এক বিছানায় দুই বোন, আর আরেক খাটে আমি।
ম্যালাদিন ধরে ভাবি, রাতে চান্স নেয়ার। রাত যখন গভীর হলো, বাতি নিভিয়ে
শুয়েছি সবাই অনেকখন। সুযোগটা প্রথম নিলাম ছোটটির ওপর। ও ব্রেসিয়ার
পড়তোনা। সালোয়ারের নিচে একটা সেন্ডু গেঞ্জি। ওর দুধও বেশ ছোট। শুধু বোটার
আচ পওয়া গেলো কোনোমতে। তাই মন দিলাম, নিচের দিকে। সালেযায়ারের ওপর দিয়ে
অনেকক্ষন চটকাচ্ছি যোনিটা। এই প্রথম কোনো মেয়ের যোনিতে হাত! তবে
অভিজ্ঞতাটা সপ্নের মতো। বিশেষ করে আমার জিনিসের আগায় পিচ্ছিল তরল বিরয়ে
এসেছ, শক্ত হয়ে দাড়িয়ে আছে। আমি বোঝার চষ্টা করলাম, জোরে নিশ্বাস পড়ছে
ওর। তার মানে সে নিশ্চয়ই জেগে। উত্তেজনায় ছটফটাচ্ছে বেচারি। সাহস করে
নাভির কাছ হাত নিয়ে ্সে, ভতেরই ঢুকিেয় দিলাম। এবারে টাটকা মাংসের স্বাদ!
যে জিনিসটা সবচে আদরের সাথে ধরলাম, সেটার নাম জানতাম ভগাংকুর। পুরো শক্ত
হয়ে আছে। আমি ঘসছি আসে্ত আস্তে। জানতাম এটাও যে, এই জিনিস ঘষাঘষি করেই জল
খসায় মেয়েরা নিজেরা। অপেক্ষায় থাকলাম কখন তার জল খসে। কিন্তু একভাবে
ভালো লাগছিল না, তাই ভাবলাম একটু গন্ধ পরখ করে আসি। কাথার ভেতর ঢুকে
গেলাম।খাটে শব্দ হেচ্ছ, কর কর করে। যেকোনো মুহুরতে বড়টির ঘুম ভেঙে টেঙে
যাবে এমন অবস্থা। সালোয়ার টেনে আরো নিচে নামালাম যাতে আমার নাক যোনির কাছ
নেয়াটা সহজ হয়। গন্ধ নিচ্ছি। মেন হলো গন্ধটা বেশ পরিচিত। ছেলেদের নুনুর
চামরার ভাজে একধরেনর হলদেটে জিনিস জমে। ওই জায়গায় ঘষলে যেমন, ঠিক তেমন
একটা অশ্লীল ধরেনর গন্ধ। আমি নিজের অজান্তে একটু জিভ েছায়ালাম, ঠোট দিয়ে
ভগাটা চেপে-চুষে দিলাম। হঠাঃ দেখি বেনাটি জোরে জোরে শ্বাস ফেলছে। আমি
নিশ্চিত ধরে নিলাম, তার বের হয়ে গেছে।এটা ভাবতেই আর মাদকতার গন্ধে, আমার
টানটান অস্ত্রটা লুঙ্গি ফুলিয়ে তাবু! খাট আর শব্দত না বাড়িয়ে হাতে একটু
লালা নিলাম। তারপর নুনুর আগাটায় লেপন করলাম। আমার নাক ডুবে আছে বোনের
যোনিতে। বার কয়েক নুনুর ছাল ঘুরাতেই বেরিয়ে এলো জল। পরমতৃপ্তির ঘটনা।
আমার জীবনে প্রথম জল খশানো। প্রথম স্বমেহন। আর বীরডটা পড়লো বোনের
পা'জামায়।
Sunday, October 20, 2013
আপুর ছোট দুধ (aapur choto dudh)
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment